কোরিয়াগামী ইপিএস কর্মী ও তার পরিবার অভিনব প্রতারণার ফাঁদে
বেশ কিছুদিন হলো কোরিয়াগামী ইপিএস কর্মীরা কোরিয়া যাওয়ার সময় প্রতারণা চক্রের শিকার হচ্ছেন। ফ্লাইটের দিন বিমানে উঠার কিছু সময় পরই প্রতারক চক্র কোরিয়াগামী ইপিএস কর্মীদের পরিবারবর্গের নিকট ফোন করে যাত্রীর অসুবিধার কথা জানিয়ে বিশাল অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
গত ২০ শে জুন ঢাকা থেকে জি টু জি মাধ্যমে দক্ষিন কোরিয়ায় চাকুরির উদ্দেশ্যে ৩৭ জন ইপিএস কর্মী যাত্রা শুরু করেন। বিমান উঠার কিছু সময় পরেই কর্মীদের পরিবারবর্গের নিকট আসতে থাকে প্রতারনার ফোন। প্রতারক চক্র ফোন দিয়ে বলেন, আপনার ভাই / ছেলে ইমিগ্রেশন পার হয়ে ভিতরে গিয়ে কিছু কিনে খেতে গিয়ে উনার বিমানের টিকেট হারিয়ে ফেলেছেন। এখন কোরিয়াতে যেতে হলে উনাকে পুনরায় টিকেট কাটতে হবে। টিকেট হারিয়ে আপনার ভাই/ ছেলে খুব কান্নাকাটি করছেন তাই আপনি যদি এখনই এই নাম্বার/ আরও অন্য নাম্বার এ বিকাশ করে টাকা দেন তাহলে আমরা পুনরায় উনার টিকেট এর ব্যবস্থা করে দিবো। এইরকম বিভিন্ন কথা বার্তা বলে ইমোশনালি ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
গত ২০ শে জুন ঢাকা থেকে জি টু জি মাধ্যমে দক্ষিন কোরিয়ায় চাকুরির উদ্দেশ্যে ৩৭ জন ইপিএস কর্মী যাত্রা শুরু করেন। বিমান উঠার কিছু সময় পরেই কর্মীদের পরিবারবর্গের নিকট আসতে থাকে প্রতারনার ফোন। প্রতারক চক্র ফোন দিয়ে বলেন, আপনার ভাই / ছেলে ইমিগ্রেশন পার হয়ে ভিতরে গিয়ে কিছু কিনে খেতে গিয়ে উনার বিমানের টিকেট হারিয়ে ফেলেছেন। এখন কোরিয়াতে যেতে হলে উনাকে পুনরায় টিকেট কাটতে হবে। টিকেট হারিয়ে আপনার ভাই/ ছেলে খুব কান্নাকাটি করছেন তাই আপনি যদি এখনই এই নাম্বার/ আরও অন্য নাম্বার এ বিকাশ করে টাকা দেন তাহলে আমরা পুনরায় উনার টিকেট এর ব্যবস্থা করে দিবো। এইরকম বিভিন্ন কথা বার্তা বলে ইমোশনালি ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।
এছাড়াও গত ৪ই জুলাই একই ঘটনার শিকার হন খুলনার রতন (ছদ্মনাম)। ফ্লাইটে থাকা কালীন সময়ে পরিবারের নিকট ফোন করে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে টিকেট হারিয়ে যাওয়ার কথা বলে বিশাল অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ছেলেটির পরিবার ইপিএস বাংলা কমিউনিটির সাথে যোগাযোগ করলে পরিবারকে বিষয়টা খুলে বলা হয় কিন্ত তাতে কি তারা তো আগেই টাকা পাঠিয়ে দিয়েছেন প্রতারক চক্রকে।
গত ২০শে জুনের ফ্লাইটে আসা ফারুক আহমেদ ইপিএস বাংলা কমিউনিটিকে বলেন “আমরা আসলে কোরিয়া আসার জন্য আমাদের পরিবারের নাম্বার গুলো বোয়েসেলকে ছাড়া আর কাউকে দেই না কিন্ত সেটা কিভাবে প্রতারক চক্রের কাছে যায় সেটা আপনাদের মাধ্যমে বোয়েসেলকে জানাতে চাই।”
এ ব্যাপারে এইচ আর ডি কোরিয়া বাংলাদেশের ম্যানেজার শামসুল আলমকে জানালে তিনি বলেন “ এরকম বিষয় আমি প্রথম শুনছি, তারপরও বিষয়টি আমলে নিয়ে আশু সমাধানের করার চেষ্টা করবো।”
গত ২০শে জুনের ফ্লাইটে আসা ফারুক আহমেদ ইপিএস বাংলা কমিউনিটিকে বলেন “আমরা আসলে কোরিয়া আসার জন্য আমাদের পরিবারের নাম্বার গুলো বোয়েসেলকে ছাড়া আর কাউকে দেই না কিন্ত সেটা কিভাবে প্রতারক চক্রের কাছে যায় সেটা আপনাদের মাধ্যমে বোয়েসেলকে জানাতে চাই।”
এ ব্যাপারে এইচ আর ডি কোরিয়া বাংলাদেশের ম্যানেজার শামসুল আলমকে জানালে তিনি বলেন “ এরকম বিষয় আমি প্রথম শুনছি, তারপরও বিষয়টি আমলে নিয়ে আশু সমাধানের করার চেষ্টা করবো।”
প্রতারক চক্র আরও বিভিন্ন উপায়ে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই এই ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্ব হারিয়ে ফেলছেন।সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরাও এর দ্রুত সমাধান চাই।তাই আসুন নিউজটি শেয়ার করে সবাইকে সচেতন করার চেষ্টা করি।
>>>Collected from EPS Bangla Community in Korea<<<